বনবিথী
বনবীথিকায় বেষ্টিত মেহগনি পুঞ্জ
রবে অম্লান তব স্মৃতি কুঞ্জ।
হঠাৎ কখন সাঝের বেলায়
গুনগুনিয়ে ভ্রমর এল
মনমাতানো বনফুলের সৌরভে,
নবযৌবন সূচনার গৌরবে।
অনধকারের বিপুল গভীর আশা
রবে বনবিথীকায় শুধু ভালবাসা।
বনবিথী
বনবীথিকায় বেষ্টিত মেহগনি পুঞ্জ
রবে অম্লান তব স্মৃতি কুঞ্জ।
হঠাৎ কখন সাঝের বেলায়
গুনগুনিয়ে ভ্রমর এল
মনমাতানো বনফুলের সৌরভে,
নবযৌবন সূচনার গৌরবে।
অনধকারের বিপুল গভীর আশা
রবে বনবিথীকায় শুধু ভালবাসা।
কেডি প্যালেসের নবতম সংযোজন মেহগিনি ও সেগুনের জঙ্গল পরিবেষ্টিত নতুনকুঠি ‘বনবিথী’যার দ্বারোদ্ঘাটন হয়েছে ২রা অক্টোবর ২০১৫। শহরের ইঁট, কাঠ, পাথরের বেষ্টনীতে হাঁপিয়ে ওঠা মনকে নিঃস্তব্ধ কোলাহল মুক্ত করতে এই বনানীর ঘেরাটোপে এক অসীম আনন্দধারায় আপনাকে এবং আপনার কাছের মানুষকে এক নিবিড় বন্ধনে আবদ্ধ করবে। শুধু মনের নয় চোখেরও প্রশান্তি এনে দেবে এই বনবিথী । নিঃস্তব্ধতা মানুষের মনে বড় শক্তি যোগায় যে শক্তি আপনার কর্মক্ষেত্রে বহুদিন আপনাকে উজ্জীবিত করে রাখবে । এই বনবীথি কোন Guest House নয়, মনে হবে একটি বাড়ি থেকে আপনার অন্য একটি বাড়িতে এসেছেন। উষ্ণ আতিথেয়তা এবং সহজ সরল ব্যবহারে আপনি অবশ্যই অভিভূত হবেন।
বিশ্বখ্যাত ‘পথের পাঁচালির’ স্রষ্টা বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের অত্যন্ত প্রিয় জায়গা ‘গালুডি’। এখানকার পরিবেশ অচেনাকে চেনা ও অজানা কে জানার ইচ্ছা আপনাকে অপুও দুর্গার কথা বারবার স্মরণ করিয়ে দেবে,আর এই নৈসর্গিক শান্তির পরিবেশ পরশমণির মত মনকে স্নিগ্ধ মোহময় আবেশে আপ্লুত করবে ।
ছবিতে বনবিথীর বেড়ে ওঠা……
……………………………………………………………
…………………………………………………………….
নিম্নলিখিত নিকটবর্তী স্থানগুলি আপনার পরিদর্শনের জন্য আমাদের সবরকম সহযোগিতার হাত বাড়ানো থাকবে ।
১। কালজয়ী সাহিত্যিক বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাড়ি
২। ফুলডুংরি পাহাড়
৩। বুরুডি লেক
৪। ধারাগিরি জলপ্রপাত
৫। হিন্দুস্তান কপার টাউনশিপ
৬। যদুগোড়ায় রুক্মিনী মায়ের মন্দির
৭। নাড়োয়া পাহাড় ও ইউরেনিয়াম মাইনস্
৮। সাতগুড়ুম পাহাড়
৯। দুয়ারসিনি
১০। গালুডি ব্যারেজ
১১। জুবিলি পার্ক
১২। ডিমনা লেক
১৩। দলমা পাহাড়
১৪। চান্ডিল ড্যাম
১৫। রাজরাপ্পা – ছিন্নমস্তা কালিমাতার মন্দির
১৬। হুড্রু জলপ্রপাত
১৭। জোনা জলপ্রপাত
১৮। দশম জলপ্রপাত